আপডেটঃ
TASULLA HIGH SCHOOL ,SSC RESULT -2024, BUSINESS STUDIES: PASSED=49 HUMANITIES: PASSED=41 SCIENCE: PASSED=16, GPA:5=4 বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটির তালিকা -২০২৪ খ্রিঃ বন্ধের নোটিশ!!! এতদ্বারা তাশুল্লা উচ্চ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক,শিক্ষার্থী,অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা,এম এ খায়ের স্বাক্ষরিত চিঠিতে জানানো হয়,দেশে চলমান তাপদাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের” আবহাওয়া পূর্বাভাসের ” ভিত্তিতে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সকল জেলার, ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল জেলার, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার এবং রংপুর বিভাগের রংপুর,কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার সকল মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামীকাল ৪ মে ২০২৪ খ্রীঃ তারিখ বন্ধ থাকবে। তাই তাশুল্লা উচ্চ বিদ্যালয় এর সকল কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। মোঃ আল-আমিন সহকারী প্রধান শিক্ষক তাশুল্লা উচ্চ বিদ্যালয়, নবাবগঞ্জ,ঢাকা। ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ ও পরিসংখ্যান পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ১২ মে ২০২৪ ইং তারিখ ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ ও পরিসংখ্যান হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। তাশুল্লা উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন সরকারি প্রধান শিক্ষক হিসেবে গত ০৭/০৪/২০২৪ ইং তারিখে জনাব মোঃ আল-আমিন যোগদান করেন। যোগদান মুহূর্তে অত্র বিদ্যালয়ের সম্মানিত সভাপতি জনাব মোঃ পলাশ চৌধুরী সাহেব, কমিটির অন্যান্য সকল সদস্য এবং অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব স্বপন কুমার বসাক সহ সকল শিক্ষকগণ তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। আগামী শনিবার (৪ মে) থেকে যথারীতি মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কক্ষে পাঠদান কার্যক্রম চলবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের এ তথ্য জানিয়েছেন। এস.এস.সি মডেল টেস্ট -২০২4 শুরু ১৭/০১/২০২৪ খ্রিঃ ৫২তম শীতকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সময়সূচিঃ
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে

পটভূমি: ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলাধীন তাশুল্লা বাংলাবাজার  একটি জনবহুল গ্রাম। এখানে বহু দেশ বরেণ্য জ্ঞানী ও গুণী জন্ম গ্রহণ করেছেন। গ্রামে দু’টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। প্রতি বছর এ দু’টি বিদ্যালয় থেকে অনেক ছাত্র-ছাত্রী প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে মাধ্যমিক শিক্ষা অর্জনের জন্য কোন স্কুলে ভর্তির সুযোগ পেতনা। কেননা গ্রামে কোন মাধ্যমিক স্কুল ছিল না। তাশুল্লা উচ্চ বিদ্যালয় নবাবগঞ্জ  থেকে ১৬ কি.মি. দূরে অবস্থিত। কোন যানবাহন ছিলনা এবং রাস্তাঘাট ছিল কাচা ও জঙ্গলায় ভর্তি। ফলে গ্রামটি ধীরে ধীরে অশিক্ষার অন্ধকারে নিমজ্জিত হতে থাকে। গ্রামের শিক্ষার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে কয়েকজন শিক্ষানুরাগী ১৯৯৩ সালে গ্রামে একটি জুনিয়র হাই স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। শিক্ষার এ দৈন্যতা দেখে গ্রামের কয়েকজন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি   তখন এলাকার অনেক ব্যক্তি ভূমি দান করেন। শুরুতে ছাত্র-ছাত্রীর পরিমান কম থাকলেও বর্তমানে স্কুলে আট শতাধিক এর বেশি ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়ন করছে। ২০১০ সাল হতে এখন পর্যন্ত ৯০০ এর বেশী ছাত্র-ছাত্রী এখান থেকে পাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পড়া-লেখা করছে। জে.এস.সি. ও এস.এস.সি. পরীক্ষায় প্রায় বছরই শতভাগ ছাত্র-ছাত্রী কৃতিত্বের সাথে পাশ করে। পাশের হার শতকরা ৮০ ভাগের নীচে কখন ও নেমে আসেনি। লেখা-পড়ার পাশাপাশি খেলা-ধুলায় ও স্কুলটির সুনাম রয়েছে। স্কুলটি কয়েক বার ফুটবলে উপজেলায় চ্যাম্পিওন হয়ে জেলা পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেছে। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার বসাক সাহেবের পরিচালনার ১৪ জন সহকারী শিক্ষক ও ২ জন সহকারী শিক্ষিকার মাধ্যমে বিদ্যালয়ের পাঠ দান চলছে। শিক্ষকরা এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এলাকাটি শিক্ষা-দীক্ষায় পিছিয়ে থাকার কারণে ছাত্র-ছাত্রীর অভিভাবকেরা শিক্ষা সচেতন নয়। ফলে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে পড়া-লেখায় মনোযোগি করতে শিক্ষকদের অমানুষিক পরিশ্রম করতে হয়। স্কুলটি ম্যনেজিং কমিটির মাধ্যমে সুষ্ঠ ও সুন্দর ভাবে পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমান ম্যনেজিং কমিটির সভাপতি জনাব মোঃ পলাশ চৌধুরী এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তি।